আগের ওভারেই তাসকিন আহমেদ তুলে নিয়েছিলেন ইয়ানেমান মালানকে। দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর চাপটা চলে এসেছিল তাতে। এরপরের ওভারে সাকিব আল হাসান এসে তুলে নিলেন আরও একটি উইকেট। ফলে স্বাগতিকদের ওপর চাপটাও বেড়ে গেছে আরও।

ভেরেইনার বিদায়ে উইকেটে আসা বাভুমা ক্রিজে থিতু হতে কিছুটা সময় নিচ্ছিলেন। ১০ বল খেলে করেছিলেন ২ রান। সেই খোলস থেকে বেরোনোর চাপ তো ছিলই, সঙ্গে মালানকে দ্রুত হারিয়ে চাপটা বাড়ছিলই কেবল।

সেই চাপ থেকেই কি-না, সাকিব আল হাসানের ফুলার লেন্থের বলটা উড়িয়ে মারতে চাইছিলেন মিড উইকেট দিয়ে। ব্যাটে বলে হয়নি, বল গিয়ে আঘাত করে সোজা তার উরুতে। সাকিব-মুশফিকের আত্মবিশ্বাসী আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার।

তবে সিদ্ধান্তটা চ্যালেঞ্জ করে তা তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে পাঠান বাভুমা ও রাসি ফন ডার ডুসেন। তাদের এই রিভিউ অবশ্য বাঁচাতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ককে। তবে আম্পায়ার্স কলের কারণে রিভিউও হারাতে হয়নি স্বাগতিকদের।

এনইউ/এটি