চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ শুরুর আগে করোনা পরীক্ষা
ছবি : সংগৃহীত
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের দ্বিতীয় স্তর চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ শুরু হচ্ছে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে। দলবদল ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। দলবদল শেষ হলেও অনেক ক্লাব এখনো অনুশীলন শুরু করেনি। বিশেষ করে ক্যাসিনো কাণ্ডে ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স এবং ওয়ান্ডারার্স ক্লাব টেন্ট বন্ধ।
এই দুই ক্লাবের আবাসন ব্যবস্থা নিয়ে এখনো সংকট রয়েছে। বাফুফের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ও লিগ কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম মুর্শেদি বলেন, ‘আমরা সব ক্লাবের মতামতের ভিত্তিতে ৭ ফেব্রুয়ারি লিগ শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ক্লাবগুলোর সমস্যাগুলো বিবেচনা করা হয়েছে। কিছু ক্লাবের বিশেষ সমস্যা রয়েছে। সেই ব্যাপারে আমরা সহায়তা করব।’
বিজ্ঞাপন
কিছুদিন আগে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী ক্লাবগুলো পুনরায় খোলার ব্যাপারে বলছিলেন, ‘বাজে কাজ করেছে কয়েকজন ব্যক্তি। তাদের সাজা হচ্ছে কিন্তু এজন্য তো একটি সংগঠন ভুগতে পারে না আর। ক্লাবগুলো বন্ধ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আবার ক্লাবগুলোর দায়িত্বে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এখানে আমরা ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দুই পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে অচলাবস্থা অবসানের চেষ্টা করছি।’
৭ ফেব্রুয়ারি চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ শুরুর আগে সকল ক্লাবের খেলোয়াড়, কোচ, কর্মকর্তাদের করোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। বাফুফে নিজ খরচেই এটা করে দেবে ক্লাবগুলোকে।
বিজ্ঞাপন
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশীপ লিগে ১২টি দল। তাদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন দল প্রিমিয়ার লিগে উঠবে আর রেলিগেটেড দল সিনিয়র ডিভিশন লিগে নেমে যাবে। চ্যাম্পিয়নশিপ লিগের দলগুলো হচ্ছে-নোফেল স্পোর্টিং ক্লাব, ফরাশগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাব, ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব, অগ্রণী ব্যাংক স্পোর্টস ক্লাব, ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব, ঢাকা সিটি ফুটবল ক্লাব, ওয়ারী ক্লাব, স্বাধীনতা ক্রীড়া সংঘ, কাওরান বাজার প্রগতি সংঘ, ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাব, ফর্টিস এফসি লিমিটেড ও উত্তরা ফুটবল ক্লাব।
এজেড/এমএইচ