প্রতীকী ছবি

বেক্সিমকো ফার্মা, প্রিমিয়ার সিমেন্ট এবং ডেসকোসহ পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ২৪টি কোম্পানি সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (৩১ ডিসেম্বর) অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বুধবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেলে পরিচালনা পর্ষদ সভায় কোম্পানিগুলো নিজেদের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে। এরপর বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনগুলো প্রকাশ করে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস। বর্তমানে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বাড়ার শীর্ষে রয়েছে।

২০২০-২০২১ অর্থবছরে দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৪ পয়সা। এর আগে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা।

আর চলতি বছরের দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ৯৫ পয়সায়।  যা এর আগের বছর ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৮৩ পয়সা।

প্রিমিয়ার সিমেন্ট

সিমেন্ট খাতের কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৫ পয়সা।

চলতি বছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫১ পয়সা। যা গত বছরের তুলনায় ১ টাকা ৩৬ পয়সা বেশি।

বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মো প্লাস্টিকস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬ পয়সা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৮ পয়সা।

দুই প্রান্তিক কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা। যেখানে গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪৬ পয়সা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ২৪ টাকা ৭৫ পয়সা।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫২ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৪৭ পয়সা।

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির মোট শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৩৭ পয়সা।

খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ পয়সা।

গত দুই প্রান্তিকে (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১০ পয়সা। তার আগের প্রান্তিকে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ৩৭ পয়সা।

ফু-ওয়াং ফুডস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৫ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪২ পয়সা।

এমজেএলবিডি

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৩ পয়সা। এর আগের বছর ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫৬ পয়সা। অর্থাৎ বেড়েছে ইপিএস।

দুই প্রান্তিকে (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৬৪ পয়সা। এর আগের বছর ইপিএস ছিল ৩ টাকা ১১ পয়সা।

আর্গন ডেনিমস

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭৩ পয়সা।

এএফসি অ্যাগ্রো বায়োটেক

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮১ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩১ পয়সা।

ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয়  হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৮ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৫ পয়সা।

বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৩৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ২৬ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ২২ পয়সা।

ডরিন পাওয়ার

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ টাকা ১ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।

ডেসকো

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৭ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯৩ পয়সা।

পাওয়ারগ্রীড

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ টাকা ৩২ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৪৭ পয়সা।

শমরিতা হসপিটাল

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৭ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টকা ১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৯ পয়সা।

ন্যাশনাল পলিমার

দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৬৬ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা।

ইভেন্স টেক্সটাইলস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে।

আর চলতি বছরের দুই প্রান্তিক (জুলাই ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর ইপিএস ছিল ৩০ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ৫৭ পয়সা।

সী পার্ল বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৬ পয়সা। অর্থাৎ বেড়েছে।

দুই প্রান্তিক অর্থাৎ ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৭ পয়সা। আর কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৪১ পয়সা।

ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫৫ পয়সা।

আর গত ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ২ পয়সা।

ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ২০-ডিসেম্বর ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯৮ পয়সা।

দুই প্রান্তিক কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ২৫ পয়সা। ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ৬২ টাকা ৯৪ পয়সা।

ওইম্যাক্স ইলেকট্রোডস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪৫ পয়সা।

দুই প্রান্তিক কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮৯ পয়সা। তাতে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৪ পয়সা।

মেট্রো স্পিনিং মিলস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭ পয়সা।

এর ফলে দুই প্রান্তিক কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২০ পয়সা। যা এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ পয়সা। কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৪৩ পয়সা।

আমরা নেটওয়ার্কস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ৩৭ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। এর আগের বছর ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা। আর তাতে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ৩৬ টাকা ২০ পয়সা।

এছাড়াও বুধবার (২৭ জানুয়ারি) এসইএমএল আইবিবিএল শরীয়াহ ফান্ড আর্থিক প্রতিবেদক প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে দশমিক ৪০ পয়সা। আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ৭১ পয়সা।

আর বছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল দশমিক  ৯০পয়সা।

এমআই/এমএইচএস