অ্যারো মেডিকেল ইভাকুয়েশন নামে নতুন সেবা চালু করেছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। এর অংশ হিসেবে প্রথম ক্যাজুয়ালটি ইভাকুয়েশন মহড়া করেছে বিমান বাহিনী। এ সেবা চালু হলে মুমূর্ষু রোগী স্থানান্তরের ক্ষেত্রে দেশে ও প্রয়োজন বোধে দেশের বাইরে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে।

মঙ্গলবার (১২ জানুয়ারি) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার রাজধানীর কুর্মিটোলায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে প্রথম অ্যারো মেডিকেল ইভাকুয়েশনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সেখানে বিমান বাহিনীর দুজন কর্মকর্তারা ও ১৩ জন বিমানসেনা এ কোর্সের সনদপত্র অর্জন করেন।

বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত প্রধান অতিথি হিসেবে ক্যাজুয়ালটি ইভাকুয়েশন মহড়া পর্যবেক্ষণ করেন। কোর্সে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থী কর্মকর্তা ও বিমানসেনাদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিমান বাহিনী প্রধান বলেন, আজ থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে অ্যারো মেডিকেল ইভাকুয়েশন টিমের মত একটি প্রশিক্ষিত দলের অন্তর্ভুক্ত হল যা বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর চিকিৎসা সেবায় মুমূর্ষু রোগী স্থানান্তরের ক্ষেত্রে দেশে ও প্রয়োজন বোধে দেশের বাইরে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে।

অ্যারো মেডিকেল ইন্সটিটিউটের অধিনায়ক গ্রুপ ক্যাপ্টেন শরমীন শিরীন এই কোসের্র সংক্ষিপ্ত বিবরণী তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান, মহাপরিচালক সামরিক চিকিৎসা মহাপরিদপ্তর ও বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এনএম/ওএফ