খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্মচারী ও তার স্ত্রী কারাগারে
ফরিদ আহমেদ মোল্লা
আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের মামলায় খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্মচারী (স্টেনোগ্রাফার) ফরিদ আহমেদ মোল্লা ও তার স্ত্রী পলি আহমেদ কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে তিনি ও তার স্ত্রী মহানগর বিশেষ দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠান।
বিজ্ঞাপন
২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর ফরিদ আহমেদ মোল্লা ও তার স্ত্রীর নামে আয়বহির্ভূত ৩৩ লাখ ৩৫ হাজার ২০৪ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক।
মামলায় দুদকের পিপি অ্যাডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান ও আইনজীবী সেলিম আল আজাদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
বিজ্ঞাপন
অ্যাডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান ঢাকা পোস্টকে জানান, ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর ফরিদ আহমেদ মোল্লা ও তার স্ত্রীর নামে আয়বহির্ভূত ৩৩ লাখ ৩৫ হাজার ২০৪ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক ফয়সাল গাজী তদন্তে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ার পর বাদী হয়ে এই মামলা করেন। মামলায় এত দিন স্বামী-স্ত্রী দুজনেই উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন।
জানা যায়, বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের স্টেনোগ্রাফার ফরিদ আহমেদ মোল্লা দীর্ঘদিন ধরে জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলি, প্রমোশন ও নিয়োগবাণিজ্যে জড়িত ছিলেন।
এনএ